Bio-Booster Plus (বায়ো-বুস্টার প্লাস)

13% ছাড়

~~৳400~~ ৳350

Ratting : (0)

Brand : N/A

Pay From

Fast Delivery all across the country
Safe Payment
100% Authentic Product

- +

কল অর্ডার

✅ব্যবহারের উপকারিতা:

পুকুরের ও ঘেরের পঁচা কাদা ও জৈব বর্জ ভাঙ্গান তৃরান্বিত করে মাছ ও চিংড়ি চাষের উপযোগী রাখে।

বায়ো-বুস্টার প্লাস ক্ষতিকর অ্যামোনিয়া ও নাই্ট্রাইট কে জারিত করে নিরাপদ নাইট্রেট ও নাইট্রোজেনে রুপান্তর করে, ফলে পানিতে ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন তৈরিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

উপকারী ব্যাকটেরিয়া সমূহ দ্রুততার সহিত পুকুরে বংশ বিস্তার করে এবং মাছ, চিংড়ি ও কাকড়া চাষের অনুকূলে নিয়ে আসে।

পুকুরে অথবা ঘেরে বিদ্যমান ভিব্রিও, হারভেই, সালমোনেলা, এ্যারোমোনাস, ই.কোলাই এবং ফুসারিয়াম সোলানির মত প্যাথোজেন গুলোকে বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান এবং ধংশ করে।

ফটোসিনথেটিক ও ফিলামেন্টস ব্যাকটেরিয়া থেকে সংশোধিত অলিগোস্যাকারইড এবং এমিনো এসিড ঈষ্ট এর দ্রুত বংশ বৃদ্ধির মাধ্যমে অধিক পরিমান এমিনো এসিড, ভিটামিন, নিউক্লিক এসিড, পেপটাইড এবং ভেজিটেবল হরমোন তৈরি করে যা মাছ এবং চিংড়ির দ্রুত বর্ধন নিশ্চিত করে।

বায়ো-বুস্টার প্লাস লবনাক্ত পানি এবং pH এর অধিক তারতম্যেও সমান ভাবে কার্যকরী।

বায়ো-বুস্টার প্লাস মাছ ও চিংড়িতে বাজে গন্ধের জন্য দায়ী পদার্থ Goosmin দূর করে।

বায়ো-বুস্টার প্লাস প্ল্যাঙ্কটন ব্লুম নিয়ন্ত্রন করে।

✅সংর্কষণ:

আলো থেকে দূরে ঠান্ডা ও শুস্ক স্থানে রাখুন। একবার খোলা হলে তা দ্রুত ব্যবহার করুন অথবা মৎস বিশেষঙ্গের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার্য। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

✅মাত্রা ও প্রয়োগবিধি:

প্রজাতি	প্রতিরোধ (গ্রাম/১০০ শতাংশ)	চিকিৎসা (গ্রাম/১০০ শতাংশ)	সময়কাল (দিন অন্তর)
মাছ	৭৫	১০০	১২-১৫
গলদা চিংড়ি	৭৫	১০০	৭-১০
বাগদা চিংড়ি	১০০-১৫০	২০০-৩০০	৭-১০

✅ব্যবহার:

৫-৬ ফুট গভীর জলাশয়ের জন্য বায়ো-বুস্টার প্লাস ১০ লিটার পানিতে ১০০ গ্রাম চিনি অথবা চিটাগুড়ের সাথে মিশেয়ে ৩০ মিনিট ছায়াযুক্ত স্থানে রেখে সমস্ত জলাশয়ে সমান ভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে।

✅সতর্কতা:

বায়ো-বুস্টার প্লাস প্রয়োগের সময় কোন প্রকারের জীবানুনাশক অথবা

কীটনাশক ব্যবহার করা যাবে না।

ডেলিভারি: সারা বাংলাদেশে যে কোন কুরিয়ার সার্ভিস এর মাধ্যমে কন্ডিশনে ডেলিভারি করা হয়। ক্রেতাকে সকল খরচ বহন করতে হবে। তবে পরিমান বেশি হলে নিজস্ব পরিবহনে হোম ডেলিভারি করা হয়।

মূল্য পরিশোধের ধরন: অর্ডার কনফার্ম করতে ৫০০/= অগ্রিম প্রদান করতে হবে বিকাশ/নগদ/রকেট বা কোম্পানির ব্যাংক একাউন্টে।